এই মুহূর্তে করােনা পরিস্থিতিতে সমস্ত পৃথিবী তােলপাড়।পরিসংখ্যান বলছে,বহু সমস্যার পাশাপাশি এই অস্থির আঘাত হেনেছে আমাদের পেশার ওপর। আমি একজন সাধারণ ছােট কোম্পানির কর্মী। লকডাউন থাকাকালীন কিছু দিন টানা বন্ধ থাকার পর এখন কোম্পানি মাঝে মাঝে খুললেও উৎপাদন কম। সােশ্যাল ডিস্ট্যান্সিং মেইনটেন করে সামান্য কাজ চলছে, সেজন্য কর্মীও সেরম প্রয়ােজন হচ্ছে না।প্রতি পদে পদে কর্মহীনতার আশঙ্কা […]
করােনা আজ বিশ্বকে এক ভয়াবহ অবস্থার দিকে ঠেলে দিচ্ছে। করােনা পরবর্তী এই বিশ্বে মানুষের আর্থিক অবস্থা খুবই নাজুক। এই অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য আমি অনলাইনে কাজ করার জন্য প্রয়ােজনীয় প্রশিক্ষণ গ্রহণ করছি। যাতে করে এই বৈশ্বিক মহামারী থেকে সহজেই নিজেকে উদ্ধার করা যায় এবং পাশাপাশি পরিবারপরিজনের আর্থিক সংকট থেকে মুক্তি লাভ করা যায়। করণা পরবর্তী[…..]
পৃথিবীতে কোভিড– ৬৯ এর ভয়াবহতা এখন ও কাটেনি। সেই শুরু থেকে এখন পর্যন্ত খবরের পাতা আর টেলিভিশনের পর্দায় যতবারই চোখ বুলিয়েছি ততবারই শুনেছি মানুষের মৃত্যুর সংখ্যা দিনকে দিন। তার সাথে যােগ হয়েছে ধর্ষণ, খুন, দুর্ঘটনা, দুর্নীতি, আত্নহত্যা আর যত আছে নেতিবাচক খবর বাকি। সব মিলিয়ে আমরা সবাই একটা খুব ঘােলাটে আর অস্বস্তিকর পর্যায়ে আছি। এসবের[…..]
Covid-19 has changed our day to day life forever. It is now the new normal. Keeping my mind straight has been nothing less than a challenge. Human beings are social animals. Social interaction is part of who we are. Keeping ourselves away from our human nature has put a lot of weight on our mental[…..]
Life almost came to a halt after the declaration of lockdown countrywide. Everyone was pretty much struggling with the new lifestyle and that is staying home .No going out, no weekend plans, no hangouts, no university club meetings. All of a sudden every work came to an end .The wave of corona has made people[…..]
এই সুন্দর পৃথিবীতে হঠাৎ নেমে এলো এক অভিশাপ, করোনা। সবকিছু থমকে গেল। এখন আর ইচ্ছে হলেই বের হওয়া যায় না, থাকতে হয় ঘরে৷ জীবন বাঁচাতে সবাই এখন হোম কোয়ারেন্টাইনে। আর কোয়ারেন্টাইন মানেই যেন বন্দিদশা৷ কিন্তু এর মাঝেও মুক্তির আনন্দ পাওয়া যেতে পারে। সারা বছরের ব্যস্ততা থেকে মুক্তি।নিজের মতো করে সময় কাটানোর সুযোগটা কাজে লাগাতেই পারি।[…..]
করোনা মহামারীর দিনগুলো জীবনের খাতায় এক অভূতপূর্ব অভিজ্ঞতা যোগ করছে সেটা বলাই বাহুল্য। একটু একটু করে অনেকটা ঘোরের মধ্যেই যেনো সময়গুলোয় চলে গেলো। লকডাউনের প্রথম দিকে বাড়িতে বসে দিনকাল মন্দ কাটছিলোনা। পরিবারের সবার স্কুল–কলেজ–বিশ্ববিদ্যালয়–অফিস সব বন্ধ। বহুদিন বাদে সবাই এমন একসাথে সময় কাটানোর সুযোগ পেয়েছি। ছোটোদের সাথে লুডু–দাবা ইত্যাদি ঘরোয়া খেলা রীতিমত রোজকার রুটিন হয়ে[…..]
বিশিষ্ট লেখক S. P. Robbins এর মতে, “কোনো ব্যক্তি, বস্তু বা অবস্থার প্রতি কোনো ব্যক্তির অনুকূল বা ইতিবাচক, প্রতিকূল বা নেতিবাচক বিবরণীকে মনোভাব বলে।“ এই সংজ্ঞা থেকে স্পষ্ট যে মনোভাব দুই প্রকারের। একটি ইতিবাচক অন্যটি নেতিবাচক মনোভাব। এখন প্রশ্ন হলো মনোভাব কীভাবে তৈরি হয়? ইতিবাচক মনোভাব তৈরী করা যায় কীভাবে? এবং কীভাবে এটি ধরে[…..]
‘কিছুই ভালো লাগছে না আমার’, ‘অসহ্য’, ‘আর কতদিন এভাবে বসে থাকব’, ‘পড়াশোনা একদমই হচ্ছে না আমার’ – লকডাউনের শুরুর দিকে এগুলোই ছিল আমার নিত্যদিনের কপচানো বুলি। আর হবেই না বা কেন, এইচএসসি পরীক্ষার মাত্র ১৫ দিন আগে যখন জানতে পারলাম পরীক্ষাটা অনিশ্চিত, তখন আমার মতো ইন্টার থার্ড ইয়ারে ঝুলে পড়া শিক্ষার্থীদের মুখ দিয়ে এসব[…..]
প্রায় আটমাস আমরা কোভিড–১৯ মোকাবিলা করছি। আমাদের জীবনযাত্রা বদলে দিয়েছে করোনা এই আটমাসে আমার জীবনে নানামুখী নতুন অভিজ্ঞতার মাঝে গিয়েছে। ১৭ই মার্চ ক্যাম্পাস বন্ধ হয়ে যায়। এর কিছুদিন পর কর্তৃপক্ষ থেকে লকডাউনের ঘোষণা আসে। আমি যে মেসে থাকতাম একে একে সবাই বাসা ছেড়ে চলে যায় গ্রামে। আমি একা হয়ে পড়ি। হঠাৎ একদিন কাজের আন্টি না[…..]