আত্মহত্যা, বিষন্নতা নিয়ে কথা বললে সবাই বলে, “মনে ঈমান নাই তাই এসব বলে।” “এত ভালো রেজাল্ট,তোমার আবার কিসের ডিপ্রেশন” “চেষ্টা না করলে তো হেরে যাবাই, এখানে মন খারাপের কি আছে” “কত মানুষ মারা যাচ্ছে, সেদিকে খেয়াল নেই আবার মনের দিকে নজর!” ফেসবুক ফ্রেন্ড দের নানা ক্রিয়েটিভিটি,রাতের বেলা হাহাকার যেন হুহু করে উঠে মনের মাঝে। […]
কোভিড -১৯ মহামারীর কারণে বিশ্বের অর্ধেকের বেশি মানুষ লকডাউনে ঘরে বন্দি হয়ে পড়েছে।আমিও তার ব্যতিক্রম নই।সদ্য বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়ে মাত্র ২মাস ক্লাস করি।তারপরেই করোনায় বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ হয় ১০দিনের জন্য।১৭ই মার্চ চলে আসি বাড়িতে।দিন যত যায় করোনা ভাইরাস পরিস্থিতি তত অস্বাভাবিক হতে থাকে,ছুটিও বাড়তে থাকে মাসের পর মাস।দেশব্যাপী করোনা আক্রান্তের হার,মৃত্যু..বিশেষ করে বাড়ির আশেপাশের পরিচিতজনের[…..]
ইতিমধ্যে আমরা সকলেই কোভিড-১৯ সম্পর্কে অবগত এবং অনেকটা সময় এই মহামারির মধ্যে দিয়ে আমরা পার করেছি এবং এখনো করছি।সত্যি বলতে,এই মহামারির মধ্যে জিবন অতিবাহিত করাটা আসলে খুবই দূর্বিষহ।এর ভেতর থেকে ইতিবাচক মনোভাব রাখাটা যদিও একটা কঠিন কাজ,তবুও আমরা চাইলে আমাদের মনোবলকে শক্ত করার জন্য আমরা ইতিবাচক মনোভাব ধারণ করতে পারি।বর্তমানে,এই মহামারির সময়ে আমি অনেক ভালো[…..]
চীনের উহানে সর্বপ্রথম শনাক্ত হওয়া করোনা ভাইরাস অল্প কয়েক মাসের মধ্যেই বিস্তার লাভ করে। যেহেতু করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংস্পর্শে আসলে সুস্থ ব্যক্তির ও আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা অধিক তাই শুরু থেকেই এই মহামারির বিস্তার ঠেকাতে বাংলাদেশ সরকার গার্মেন্টস, শপিংমল, ব্যাংকসহ জনসমাগম হয় এমন স্থান গুলো নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত বন্ধ রাখার নির্দেশ দেয়। এলাকাভিত্তিক লকডাউন এবং[…..]
করোনা ভাইরাস এর সংক্রমণ পৃথিবী জুড়ে বেড়েই চলেছে। এর মধ্যে ইতিবাচক বা মন ভালো রাখা কঠিন। স্বাভাবিক জীবনের ছন্দপতন ঘটেছে বেশীরভাগ মানুষের জীবনে। করোনা ভাইরাস আমাদের থেকে কেড়ে নেবে অনেক কিছু, তবুও এই সময়ে ইতিবাচক মনোভাব ধরে রেখে সামান্য অর্জনও যদি করা যায়, তবে তা করোনা পরবর্তী পৃথিবীকে আরও সুন্দর করে তুলবে। কোভিড–১৯ এর[…..]
করোনাকাল। এক অদ্ভুত সময়। এক অন্যরকম সময়। যে সময়ের কথা শুধু আমি বা আমরা নই,কল্পনা করতে পারেনি গোটা পৃথিবীবাসী। অথচ এখন আমরা তার মাঝেই করছি বসবাস। বদলে যাওয়া সময়,বদলে যাওয়া জীবনের সাথে খাপ খাওয়াতে হিমশিম খাচ্ছি অনেকেই। প্রতিদিন অজস্র মৃত্যুর খবরে আমরা ভেঙে পড়ছি মানসিক ভাবে। কেউ জানিনা এর শেষ কোথায়। তবুও থেমে থাকেনা জীবন।[…..]
সময় ও স্রোত কারো জন্য অপেক্ষা করে না। এই প্রবাদ বাক্যটির সর্বোচ্চ ব্যবহারিক প্রয়োগ বোধ হয় এখন দেখতে পাচ্ছি। দেশজুড়ে লকডাউন এবং সকলে আমরা ঘরবন্দি। এক অজানা যুদ্ধে আমরা নেমেছি। আমরা জানি এই লড়াই সহজ হবে না। তবুও দমে আমরা যাব না। স্ব স্ব ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টার মাধ্যমে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করে শত্রুর সাথে প্রতিযোগিতায়[…..]
ইতিহাস লেখার সুযোগ পায় শুধুমাত্র বিজয়ীরাই।যুগ যুগ ধরে তাই চলে আসছে।চলতে থাকবে সৃষ্টির শেষ লগ্ন পর্যন্ত।রোগজীবাণুর সাথে মানুষের যুদ্ধ নতুন নয়।আদ্যিকাল থেকে মানুষ লড়ে আসছে তাদের বিরুদ্ধে।আর অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি,প্রতিবারই এই যুদ্ধে বিজয়ীর বেশে মানুষ।ভয়ানক সব রোগ-ভাইরাস,যেগুলো একসময় খুব দাপট চালিয়েছিল,কয়েক মাসে উজাড় করে দিয়েছিল একেকটি জাতিকে,সেসব আজ শুধু ইতিহাসের পাতায় কালো অধ্যায় হিসেবে স্থান[…..]
করােনাকালে আমরা সবাই হয়ে পড়েছি গৃহবন্দি। সারাটি দিন, সকাল, বিকাল, সন্ধ্যা কিংবা রাত ঘরের মাঝেই চলাফেরা। বাইরে যাওয়া মানা খুব প্রয়ােজন ছাড়া। গেলেও মুখে মাস্ক, হাতে গ্লাভস, একটু পর পর স্যানিটিজার বা সাবান দিয়ে হাত পরিস্কার করা। গরমে মাস্ক পরে ঘামে অসহ্য যন্ত্রণা, শ্বাস নেওয়াটাও যেন কষ্টকর। বাসায় তার উপরে বেড়েছে কাজের চাপ। আবার কাজ[…..]
Life was busy with work before covid-19. It did not give us much opportunity to spend time with family. Though covid-19 locked ourselves down into the home, it gives us much time and opportunity for spending time with family. When the university declared close, I design a new routine for myself. The main theme of[…..]